আমেরিকার "ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউট্রিশন" বেশ কজন বিশেষজ্ঞ গবেষক বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য ইচ্ছুক সে সকল নারী ও পুরুষের প্রতিদন নিয়ম করে বারতি পানি পান করার পরমর্শ দেন । সাথে উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত খাবার বিশেষ করে গরু, খাসি, শুকর, ফাস্টফুড ও কোমল পানীয় সর্বোচ্চ কম খেতে নির্দেশ দিয়েছিলেন । পাশাপাশি হালাকা ব্যায়াম যদি করেছিল । তাতে করে দেখা যায় যে সমস্ত লোকেরা নিয়ম করে পানি পান করেছিল তাদের ওজন প্রায় ৫-৬ মাসে ২ কেজির মত ওজন কমেছিল । এতে করে শুধুমাত্র নিয়মিত পানি পান করেই নিজের মেদের ওজন বাড়তি ক্যালরি কমানো সম্ভব ।
আজকাল যে খাবার এবং অত্যাধুনিক সব সহজল্ভ্য যানবাহনের জন্য সবার ক্ষেত্রেই দেখা যায় পেটের ওজন ভুড়ী দিন্ দিন বেড়ে যায়। বাংলাদেশের যে খাবার বিশেষ করে ভাত আর মাংস সাথে ডাল পাশাপাশি আলুর দমতো আছেই । যাই হোক না কেন উক্ত নিয়ম যেকেউ পালন করতে পারলে শরীরে বাড়তি মেদ ওজন কমানো সম্ভব ।
>গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে কোন খাবার খাবার গ্রহন করার ঠিক ১৫ মিনিট আগে ৪০০-৫০০ মিলিলিটার পানি পান করে নিতে হবে । এতে করে দেখা গেছে যে শতকরা ৩০ ভাগ বিপাকীয় হার বেড়ে যায় । তাই বিপাকীয় হার যদি বাড়ে তাহলে সাস্থ্য থাকবে ভালো পেটের মেদও কমবে ।
> পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করলে আমাদের শরীরে বিএম আর অর্থাট বেসাল মেটাবলিক রেট বেড়ে যায় । সাথে সাথে স্বাভাবিক ভাবে ক্যালোরি খরচ হয় । ফলে মেদ না জমে বরং মেদ থাকলে মেদ কমে যায় ।
> অনেক লোকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে; যারা নিয়মিত নিয়ম করে ৩ লিটার পানি পান করে তাদের বডিমাস ইন্ডেক্স তথা বিএমাই ও কমে যায় । তাদের কোমড়ের মাপ ঠিক থাকে , কারণ পর্যাপ্ত পানি পান করলে পানিতে কোন ক্যালরি থাকেনা শুধু থাকে মিনারেল যা শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরী । ফলে মেদ জমতে পারেনা ।
> তাই যে কোন খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে যাদি ৫০০ মিলিলিটার পানি পান করা যায় নিয়মিত তা হলে তিন ০৩ মাসের মধ্যে ২ কেজি ওজন কমে যায় এটা বিভিন্ন ভাবে প্রমানিত হয়েছে ।
> শিশু বা কিশোরদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, শুধু পানি পান করলেই তাদের ক্ষেত্রে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমবেনা কারণ তারা হচ্ছে বাড়ন্ত । কিন্তু মাঝ বয়সী যারা আছেন তদের জন্য এটা বিশেষ করে যারা প্রতিদিন নিয়মিত সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করেন তাদের ১৫% শতাংশ খাবারে চাহিদা যায় ।
কিন্তু যারা ঘন ঘন চ-কফি খান সাথে চিনি গ্রহন করেন তাদের মোটিয়ে বা বাড়তি মেদ হবার প্রবনতা বেড়ে যায় ।
তবে নিশ্চিত থাকতে হবে যে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করে এবং সবুজ শাকসব্জি যদি বেশী করে খাওয়া হয় তাহলে পানির এই চিকিৎসা অবশ্যয় কাজে লাগবে সবার ।
Yes this is very informative and its will help me
ReplyDeletePost a Comment
Please do not link comment any spam or drive spams content