যীশু শীশুদের ভালোবাসেন তাই যীশু বলেছিলেন শিশুর মত হতে না পারলে স্বর্গ রাজ্যে কেউ প্রবেশ করতে পারবেনা । সত্যি তাই শিশুদের মত সরল হতে হবে যীশুর স্বর্গে প্রবেশ করতে হলে । মধুপুর উপজেলার জলছত্র গ্রামের খ্রীষ্ট দেহ ধর্মপল্লির গির্জায় এবার যীশুর পুনরুত্থান পালন করে জলছত্র ধর্মপল্লীর সকল খ্রীষ্টান । ছবিতে দু বোন যীশুকে প্রনাম করছে যীশুর পুনরত্থান পূর্বের দিন পুণ্য শুক্রবার । যীশু এই পুণ্য শুক্রবার মানুষের পাপের জন্য তথা আমাদের কে পাপ থেকে মুক্তি দেবার জন্য ক্রশে মারা গিয়েছিলেন । শুধু মাত্র তিন ০৩ দিনের জন্য ।
খ্রীষ্টান আমরা বিশ্বাস করি যে ঈশ্বরের পুত্র যীশু পাপ ও নরক থেকে আমাদের উদ্ধার করতে এবং স্বর্গের পথ দেখাতে মানুষ হয়েছিলেন । যীশু মরণের পর তৃতীয় দিন রবিবার কবর থেকে বেঁচে উঠেছেন । এটাই যীশুর পুনরুত্থান । যীশুর পুনরুত্থানের চল্লিশ দিন পর স্বর্গে উঠে গিয়েছেন। এটাই যীশুর স্বর্গারোহণ । হ্যাঁ যীশু আমাদের জন্য শেষ দিন আসবেন । সব মানুষের বিচার করতে যীশু আবার আসবেন ।ধন্যা কুমারী মারিয়া যীশুর মা, সাধু যোসেফ যীশুর পালক পিতা । বেথলহেম নগরে যিশু খ্রীষ্টের জন্ম হয়েছিল । তার জন্মের দিনটিই খ্রীষ্টান্দের বড়দিন । প্রতি বছর ২৫ শে ডিসেম্বর যীশুর জন্মদিন বড়দিন পালন করা হয় ।
যীশু অনেক ভাবে শিশুদের ভালোবেসেছেন যার জ্বলন্ত প্রমাণ তিনি এখন দিচ্ছেন ।
কয়েকটি জ্ঞাতব্য ও পালনীয় গুরুত্ব পূর্ন বিষয় ;সাতটি দৈহিক দয়ার কাজ ঃ
১। ক্ষুধার্তকে খাদ্য দান
২। তৃষ্ণার্তকে জল দান
৩। বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দান
৪। নিরাশ্রয়কে আশ্রয় দান
৫। কারারুদ্ধকে আশ্বাস দান মুক্তির পথে আনা
৬। অসুস্থের সেবা করা
৭। মৃতের সৎকার করা ।
সাতটি আত্মিক দয়ার কাজ ঃ
১।পাপীকে সুপথে আনয়ন
২। আজ্ঞকে শিক্ষাদান
৩। সংশয়াপন্নকে সুপরামর্শ দান
৪। দুঃখার্তকে সান্তনা দান
৫। ধীর চিত্তে অন্যায়কে দমন করা
৬। অপরাধীকে ক্ষমা দান
৭। জীবিত ও মৃতের কল্যানে প্রার্থনা
Biography Mint
ReplyDeletePost a Comment
Please do not link comment any spam or drive spams content