মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
READ MORE :ব্যান্ডেল চার্চ, পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম গির্জা The Basilica of the Holy Rosary (commonly known as Bandel Church)
সৈকতটি উত্তরের সেন্ট জর্জ দুর্গ থেকে দক্ষিণে ফোরশোর এস্টেট পর্যন্ত বিস্তৃত, এর মোট দৈর্ঘ্য ৬.০ কিমি (৩.৭ মা)।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
এটি দেশের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক শহরকেন্দ্রিক সৈকত।
মেরিনা সৈকত মূলত বালুকাময়, মুম্বাইয়ের জুহু সৈকতের মত ছোট ছোট শিলা পাথরে ভরা নয়।
আরো পড়ুন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল অজানা দরকারী তথ্য ৬৪ একর জমিতে কী আছে কলকাতার নস্টালজিক হৃদয় কেড়ে নেওয়া রানী ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ভিডিও সহ দেখুন লিঙ্কে ক্লিক করে।
সৈকতের গড় প্রস্থ ৩০০ মি (৯৮০ ফু),এবং সবচেয়ে বিস্তৃত জায়গায় প্রস্থ ৪৩৭ মি (১,৪৩৪ ফু)।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
এখানে জলের অন্তর্নিহিত স্রোত খুব অশান্ত হওয়ার কারণে মেরিনা সৈকতে স্নান এবং সাঁতার কাটা বিপদজনক, এবং আইনত নিষিদ্ধ।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
এটি দেশের অন্যতম জনবহুল সমুদ্র সৈকত এবং সপ্তাহের দিনগুলিতে প্রতিদিন প্রায় ৩০,০০০ পর্যটক এখানে আসে।
আরো পড়ুন হাওড়া ব্রীজ রবীন্দ্রনাথ সেতু অজানা তথ্য যা জানা সবার প্রয়োজন
সপ্তাহান্তে এবং অন্যান্য ছুটির দিনে এই সংখ্যাটি হয়ে যায় ৫০,০০০।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
গ্রীষ্মের মাসগুলিতে, প্রতিদিন প্রায় ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ লোক সৈকতে যায়। এই সমুুুদ্র সৈকতটি ভারতের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
আরো পড়ুনঃ রোমান ক্যাথলিক গীর্জা ডায়সিস ভেলোর, মাদ্রাস, তামিল নাডু ইন্ডিয়া
ইতিহাস
১৯১৩ সালে সমুদ্র সৈকতে পায়ে চলা পথ
ষোড়শ শতাব্দীর আগে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে উপকূলের অদূরের জমি জলের নিচে চলে যাচ্ছিল। এরপর সমুদ্র যখন পিছিয়ে গেল, তখন বেশ কয়েকটি বালির শিরা এবং নোনা জলের উপহ্রদ জেগে উঠেছিল।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত চেন্নাই সি বিচ ভারত |
সেন্ট জর্জ দুর্গের দক্ষিণ দিকে, এই জাতীয় একটি বালির শিরা কৌমের মুখ থেকে প্রেসিডেন্সি কলেজের বর্তমান স্থান পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। শিরার পিছনের দিকে একটি বিরাট নিচু জমি ছিল, যেখানে পরে কলেজটি গড়ে উঠেছিল।
চেন্নাই কেন্দ্রিয় রেইল স্টেশন, চেন্নাই শহরের স্থানীয় লোকদের সাথে , ভারত |
আর বালির শিরার ওপর বর্তমানের সৈকতটি গড়ে উঠেছে।১৬৪০ সালে সেন্ট জর্জ দুর্গ নির্মাণের সময়, সমুদ্র দুর্গের খুব কাছে ছিল। দুর্গের কাছে বন্দর নির্মাণের ফলে দুর্গের দক্ষিণে এবং বন্দরে এবং সমুদ্রে বালির বৃদ্ধি ঘটে, যা দুর্গের ঢালু অংশকে দুর্গ থেকে প্রায় ২.৫ কিমি দূরে সরিয়ে ফেলে। এর ফলে স্থল এবং সমুদ্রের মধ্যে প্রশস্ত সৈকত তৈরি হয়।
সারাসরি ভিডিও দেখুন
মাদ্রাজ বন্দর তৈরি হওয়ার আগে, সৈকত বলতে ছিল শুধু কাদার একটি ফালি, সাথে ছিল শুধু চিড়িং মাছ। ১৮৮১ সালে বন্দরটি তৈরি না হওয়া অবধি সমুদ্র সৈকতটি বর্তমান রাস্তা পর্যন্ত ছিল।
১৮৮১ থেকে ১৮৮৬ সাল পর্যন্ত মাদ্রাজের গভর্নর মাউন্টস্টুয়ার্ট এলফিনস্টোন গ্রান্ট ডাফ, ১৮৭০ এর দশকের শেষদিকে, শহরে আগের সফরে এসে, সৈকত দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন।তিনি এখানে পায়ে চলা পথ করার পরিকল্পনা করেন।
১৮৮৪ সালে সৈকত বরাবর নরম বালির সাহায্যে ব্যাপক পরিমার্জন ও স্তর তৈরি করে পায়ে চলা পথ নির্মিত হয়েছিল। সেই বছরেই তিনি এটিকে মাদ্রাজ মেরিনা নাম দিয়েছিলেন।উনিশ শতকের গোড়ার দিকে, সৈকতকে সামনে রেখে বেশ কয়েকটি সরকারি ভবন নির্মাণ করা হয়েছিল।
বন্দরটি তৈরি হওয়ার পর থেকে বন্দরের দক্ষিণ অঞ্চলটি উল্লেখযোগ্যভাবে বর্ধিত হয়ে বর্তমান সময়ের সৈকত গঠিত হয়েছে। মূলত বন্দরটি নির্মাণের জন্য রাখা তরঙ্গ ভঙ্গের উপস্থিতির সত্ত্বেও উত্তরাঞ্চলের উপকূলে মারাত্মক ভূমিক্ষয় হয়েছে।অবশেষে, উত্তর-প্রবহমান স্রোত সৈকতটিকে আরও প্রশস্ত করেছে। সমুদ্র সৈকতটি বন্দরের তরঙ্গরোধ দ্বারা ভেসে যাওয়া বালি আটকে ফেলার ফলে গঠন করা গিয়েছিল।সৈকতের বিস্তৃতি অগ্রগতির কারণে প্রতি বছরে ৪০ বর্গ মিটার করে বাড়ছে।
সি. এন. আন্নাদুরাইয়ের স্মৃতিসৌধ
এমজিআর মেমোরিয়াল
১৮৮৪ সালে পায়ে চলা পথ তৈরির পরে, সেই পথ বরাবর বেশ কয়েকটি সংযোজন হয়েছিল। ১৯০৯ সালে, দেশের প্রথম অ্যাকোয়ারিয়ামটি এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
২০০৪ সালের ২৬শে ডিসেম্বর মেরিনা সমুদ্র সৈকতে উদ্ধারকার্য।
একাধিক পাথরের মূর্তি দিয়ে এই সমুদ্র-সৈকত পার্শ্ববর্তী ক্ষেত্র অলঙ্কৃত যা এই সমুদ্র-সৈকতের একটি বিখ্যাত বৈশিষ্ট্য। এখানে রয়েছে মহাত্মা গান্ধী, তিরুভল্লুবরের মত ভারতীয় এবং স্থানীয় কিংবদন্তির মুর্তি।
তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এম জি রামচন্দ্রন এবং আন্নার স্মৃতিচিহ্নও এই সমুদ্র-সৈকতে বর্তমান।
মেরিনা সমুদ্র সৈকত এর অকৃত্রিম সৌন্দর্য, প্রফুল্ল পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ ইকোসিস্টেমের জন্য বিখ্যাত ছিল।
কিন্তু বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে এই সমুদ্র সৈকত এবং জল দূষিত হতে শুরু করে। প্লাস্টিকের থলি, মানব বর্জ্য এবং অন্যান্য দূষক সমুদ্র সৈকতের অনেক অংশকে অব্যবহারযোগ্যে পরিণত করে।
সাম্প্রতিককালে অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মেরিনা পরিষ্কার এবং ইকোসিস্টেম সংরক্ষণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিশেষ করে সমুদ্র সৈকতের নীলাঙ্গাড়াই বিভাগে যেখানে ওলিভ রিডলি কচ্ছপ বাসা তৈরি করে।
এসকল সমস্যা সত্ত্বেও মেরিনা পরিদর্শন চেন্নাইয়ে আসা যেকোনও পর্যটকের জন্য একটি অবশ্য দ্রষ্টব্য স্থান।
২০০৪ সালের ২৬শে ডিসেম্বর, একটি ভূকম্পনের দরুন উদ্ভূত সুনামি মেরিনা সমুদ্র সৈকতে মৎস্যজীবি সম্প্রদায়সহ শতাধিক সাধারণ লোকের প্রাণহানি ঘটায়।
আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে নীচে কমেন্ট করে জানান । আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন । কোন সাজেশন থাকলে নির্ধিদায় আমাদের কে জানান, কমেন্টস করুন । পুরো পোস্ট টি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
Marina Beach is a natural urban beach in Chennai, Tamil Nadu, India, along the Bay of Bengal. The beach runs from near Fort St. George in the north to Foreshore Estate in the south, a distance of 6.0 km (3.7 mi), making it the longest natural urban beach in the country.
The Marina is primarily sandy, unlike the short, rocky formations that make up the Juhu Beach in Mumbai.
The average width of the beach is 300 m (980 ft) and the width at the widest stretch is 437 m (1,434 ft).
Bathing and swimming at the Marina Beach are legally prohibited because of the dangers, as the undercurrent is very turbulent.
It is one of the most crowded beaches in the country and attracts about 30,000 visitors a day during weekdays and 50,000 visitors a day during the weekends and on holidays. During summer months, about 15,000 to 20,000 people visit the beach daily.
History
The beach promenade in 1913
Before the 16th century, there were frequent incident of inundation of land near the coast due to rise in sea level. When the sea withdrew, several ridges and lagoons were left behind.
On the southern side of Fort St. George, one such sand ridge ran from the mouth of the Cooum River to the present site of the Presidency College. On the rear side of the ridge was a huge depression on which the college grounds were later developed. The ridge is the site of the present-day beach. When Fort St.
George was built in 1640, the sea was too close to the fort. The building of the harbour near the fort resulted in sand accretion to the south of the fort and the harbour and the sea, which was washing the ramparts of the fort, moved afar at about 2.5 km away from the fort creating a wide beach between the land and the sea.
Before the Madras harbour was built, the beach was just a strip of mud, teeming with mudskippers. The beach washed up close to the present day road for a long time until the harbour was built in 1881.
Mountstuart Elphinstone Grant Duff, the governor of Madras from 1881 to 1886, who was captivated by the beach on an earlier visit to the city in the late 1870s, conceived and built the promenade along the beach in 1884 by extensively modifying and layering with soft sand. He also gave it the name Madras Marina in the same year. Since the early 19th century, a number of public buildings were constructed fronting the beach.
Ever since the harbour was built, the area south of the port has accreted significantly, forming the present day's beach mainly due to the presence of wave breakers laid for the construction of the
harbour, although the coast in the northern region has undergone severe erosion. Eventually, the north-drifting current widened the beach to its present extent. The beach was formed as a result of arresting the littoral drift by the port's breakwater.The area of the beach is increasing 40 sq m every year due to progradation.
C. N. Annadurai's Memorial
MGR Memorial
Since the creation of the promenade in 1884, there were several additions along the stretch. The country's first aquarium was established as one of the first additions in 1909. Shortly after the Independence, the Triumph of Labour statue and the Gandhi statue in 'march to Dandi' stride, which has been duplicated on the lawns of the Parliament House, were erected on the beach. In 1968, a number of statues of icons of Tamil literature was erected to mark the first World Tamil Conference, including Avvaiyar, Tiruvalluvar, Kambar, Subramania Bharathiyar, Bharathidasan, the European Bishop Caldwell, G. U. Pope and Veeramamunivar. Anna memorial was built in 1970 and the MGR memorial in 1988, shortening the stretch at its northern end. Later addition was a statue for Kamaraj. In December 2016, the then chief minister of Tamil Nadu J. Jayalalithaa was also buried here, inside the M.G.R. Memorial campus and a foundation stone for construction of a memorial for her there has been laid. On 8 August 2018, former chief minister of Tamil Nadu M. Karunanidhi was buried beside his mentor Annadurai at the Marina Beach.
collected from Wikipedia
Post a Comment
Please do not link comment any spam or drive spams content